বাগধারা BCS Exam Preparation (Bangla Idioms and Phrases)
বিভিন্ন চাকুরীর পরীক্ষায় সাধারন জ্ঞানের অংশে বাগধারা থেকে কিছু না কিছু প্রশ্ন থাকেই। এছাড়াও প্রত্যাহিক জীবনেও বিভিন্ন বাগধারা ব্যবহার করা হয়। তাই বাগধারা বাংলা ভাষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাগধারার ব্যবহার ভাষাকে আরো বৈচিত্রময় ও মজাদার করে তোলে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা নিম্নরূপঃ
- অকালপক্ক- ইচড়ে পাকা।
- অকাল বোধন- অসময়ে আবির্ভাব।
- অগত্যা মধুসূদন- অনন্যোপায় হয়ে।
- অগস্ত্য যাত্রা- শেষ বিদায়।
- অজগর বৃত্তি- আলসেমি।
- অনন্তশয্যা- শেষ শয্যা।
- অন্ধিসন্ধি- ফাকফোকর।
- অশ্বমেধ যজ্ঞ- বিপুল আয়োজন।
- অষ্টকপাল- হতভাগ্য।
- অক্ষরে অক্ষরে- সম্পুর্ণভাবে।
- অ আ ক খ- প্রাথমিক জ্ঞান।
- অকাল কুষ্মাণ্ড- অপদার্থ।
- অন্ধের যষ্টি- অপরিহার্য অবলম্বন।
- অকালের বাদলা- অপ্রত্যাশিত বাধা।
- অক্ষয় বট- প্রাচীন ব্যক্তি।[the_ad_placement id=”content”]
- আগড়ম বাগড়ম- অর্থহীন কথা।
- অগ্নিশর্মা- ক্ষিপ্ত।
- অদৃষ্টের পরিহাস- ভাগ্যের বিড়ম্বনা।
- অন্তর টিপুনি- গোপন ইশারা।
- অতি চালাকের গলায় দড়ি- বেশি চালাকির অশুভ পরিনতি।
- অর্ধচন্দ্র- গলাধাক্কা।
- অমাবশ্যার চাঁদ- দূর্লভ বস্তু।
- অষ্টবজ্র সম্মিলন- প্রতিভাবান ব্যক্তিদের সমাবেশ।
- অগাকান্ত/অঘাচন্ডী/অঘারাম- নির্বোধ।
- অন্ধকারে ঢিল ছোঁড়া- পুরাপুরি আন্দাজে কাজ করা।
- অথৈ জল- ভীষণ বিপদ।
- অনুরোধে ঢেঁকি গেলা- পরের অনুরোধে কষ্ট পাওয়া।
- আকাশে থুথু ফেলা- নিজেরই ক্ষতি করা।
- আক্কেল্মন্ত/আক্কেলমন্দ- বিবেচক।
- আখাম্বা- বেখাপ্পা।
- আঠারো আনা- বাড়াবাড়ি।
- আঠারো মাসে বছর- দীর্ঘসূত্রিতা।
- আড়ং ঘাটা- খেয়া ঘাট।
- আদমের কাল- সুপ্রাচীন কাল।
- আদায় কাঁচকলায়/সাপে নেউলে/দা কুমড়া- শত্রুভাবাপন্ন।
- আমড়া কাঠের ঢেঁকি- অকেজো লোক।
- আমি-আমি করা- আত্মপ্রশংসা করা।
- আর আর- অন্যান্য।
- আলেয়ার আলো- দুর্লভ বস্তু।
- আঁকু পাঁকু করা- ছটফটানি।
- আঁচল ধরে বেড়ানো- ব্যক্তিত্বহীন।
- আকাট মূর্খ- নিরেট মূর্খ।
- আকাশ থেকে পড়া- অপ্রত্যাশিত।
- আকাশ-পাতাল- বিশাল ব্যবধান।
- আকাশের চাঁদ- দুর্লভ বস্তু।
- আক্কেল গুড়ুম- হতবুদ্ধি হওয়া।
- আগুনে ঘি ঢালা- পরিস্থিতকে আরো খারাপ করা।
- আক্কেল সেলামি- ভুলের মাসুল।
- আকাশ কুসুম- অসম্ভব কল্পনা।
- আঙুল ফুলে কলাগাছ- হঠাৎ বড়লোক।
- আদা জল খেয়ে লাগা- প্রাণপণ চেষ্টা করা।
- আমতা আমতা করা- ইতস্তত করা।
- আলালের ঘরের দুলাল- অতি আদুরে নষ্ট ছেলে।
- আকাশে তোলা- অতিরিক্ত প্রশংসা করা।
- আঁতে ঘা- সম্মানে আঘাত।
- আদিখ্যেতা- ন্যাকামি।
- আনাড়ি- অপটু, অনভিজ্ঞ।
- আঁটকুড়ো- নিঃসন্তান।
- ইলশে গুঁড়ি- গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি।
- ইদের চাঁদ- কাক্ষিত বস্তু।
- উড়ো কথা- গুজব।
- উড়নচন্ডী- উচ্ছৃঙ্খল।
- উনিশ-বিশ- সামান্য পার্থক্য।
- উজানের কৈ- সহজ লভ্য।
- উলুখাগড়া- গুরুত্বহীন লোক।
- উলুবনে মুক্তো ছড়ান- বৃথা আয়োজন।
- উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে- একের দোষ অপরের ওপর।
- উত্তম মধ্যম- পিটুনি, প্রহার।
- উড়ো চিঠি- বেনামি পত্র।
- উড়ে এসে জুড়ে বসা- অকস্মাৎ আবির্ভাব।
- ঊনপাঁজরে- অপদার্থ।
- ঊনপঞ্চাশ বায়ু- পাগলামি।
- ঊনো বর্ষায় দুনো শীত- যে বছর বৃষ্টি কম, সে বছর শীত বেশী।
- এককে একুশ করা- অযথা বাড়ানো।
- এক গোয়ালের গরু- এক শ্রেণিভুক্ত।
- এক হাত লওয়া- জব্দ করা।
- এক চোখা- পক্ষপাত দুষ্ট।
- এক ছাঁচে ঢালা- সাদৃশ্য।
- একাদশ বৃহস্পতি- মহাসৌভাগ্য।
- এক বনে দুই বাঘ- প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী।
- এক কথা মানুষ- দৃঢ় সংকল্প ব্যক্তি।
- এসপার ওসপার- মীমাংসা।
- এলাহি কান্ড- বিরাট আয়োজন।
- ওঝার ঘাড়ে ভূত- বিপদ্গ্রস্থ কান্ডারি।
- কলমির ঝাড়- বংশে বহু লোক।
- কড়ি কপাল- ভাগ্যবান।
- কড়িকাঠ গনা- কাজ না করে সময় নষ্ট।
- কথার মানুষ- কথা ঠিক রাখে এমন।
- করে খাওয়া- জীবিকার উপায় পাওয়া।
- করাতের দাঁত- উভয়-সংকট।
- কলির সন্ধ্যা- দূর্দিনের সুত্রপাত।
- কলমের খোঁচা- অনিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে লিখিত আদেশ।
- কাগুজে বাঘ- মিথ্যা জুজু।
- কাজের থৈ- কাজের সীমা।
- কাবুতে পাওয়া- বাগে পাওয়া।
- কাঁঠালের আমসত্ব- অলীক বস্তু।
- কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে- আহতকে আরো আঘাত করা।
- কিম্ভূতকিমাকার- অদ্ভুত ও কুৎসিত।
- কিল খেইয়ে কিল হজম করা- অপমান সহ্য করা।
- কুবেরের ভান্ডার- অফুরন্ত ঐশ্বর্য।
- কেঁচো খুড়তে সাপ বেরনো- তুচ্ছ ব্যাপার থেকে গুরুতর ব্যাপার প্রকাশ।
- কেতাদুরস্ত- পরিপাটি।
- কেল্লাফতে- জয়লাভ।
- কলুর বলদ- একটানা খাটুনি।
- কপাল ফেরা- সৌভাগ্য লাভ।
- কত ধানে কত চাল – হিসেব করে চলা।
- কড়ায় গন্ডায়- পূরোপুরি হিসেব বুঝে নেয়া।
- কাঁচা পয়সা- নগদ উপার্জন।
- কূপমন্ডূক- সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন।
- কথা চিঁড়ে ভেজা- ফাঁকা বুলিতে কার্যসাধন।
- কংস মামা- নির্মম আত্মীয়।
- কালে ভদ্রে- কদাচিৎ।
- কলা দেখানো= ফাঁকি দেয়া।
- কুম্ভকর্ণের নিদ্রা- দীর্ঘ দিনের আলস্য।
- খেজুরে আলাপ- অকাজের কথা।
- খোল নলচে বদলানো- আমূল পরিবর্তন।
- খয়ের খাঁ- চাটুকার।
- খাতির জমা- পটানো।
- খিচুড়ি পাকানো- জটিল করা।
- খন্ডপ্রলয়- তুমুলকান্ড।
- কোদার খাসি- হৃষ্টপুষ্ট ব্যক্তি।
- খাবি খাওয়া- ছটফট করা।
- গড্ডালিকা প্রবাহ- অন্ধভাবে অনুসরণ।
- গরিবের ঘোড়া রোগ- অন্যায় ইচ্ছা।
- গরু মেরে জুতো দান- বড় ক্ষতি করে সামান্য ক্ষতিপূরণ।
- গলায় পা দেয়া- পীড়ন করা।
- গায়ে কাঁটা দেয়া- রোমাঞ্চিত হওয়া।
- গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল- শুরুর আগেই ফলাফল প্রত্যাশা।
- গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো- আরামে সময় কাটানো।
- গাছে তুলে মই কেড়ে নেয়া- আশা দিয়ে পরে নিরাশ করা।
- গোড়ায় গলদ- প্রথমেই ত্রুটি।
- গোদের উপর বিষ ফোঁড়া- যন্ত্রনার উপর আরো যন্ত্রনা।
- গলগ্রহ- পরের বোঝা হয়ে থাক।
- গুড়ে বালি- আশায় নৈরাশ্য।
- গো-মূর্খ/ গোয়ার গোবিন্দ – কাণ্ডজ্ঞানহীন/মূর্খ।
- গো-বৈদ্য- হাতুড়ে।
- গন্ডগ্রাম- অজপাড়াগাঁ
- ঘোড়ার ডিম- অবাস্তব।
- ঘুঘু চরানো- সর্বনাশ করা।
- ঘর ভাঙা- ঐক্য নষ্ট করা।
- ঘা খাওয়া- আঘাত পাওয়া।
- ঘোড়ার ঘাস কাটা- অকাজে সময় নষ্ট।
- ঘাটের মরা- অতি বৃদ্ধ।
- ঘোড়া দেখে খোঁড়া হওয়া- আরামের সম্ভবনা দেখে পরিশ্রম ত্যাগ।
- ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া- নিয়ম বহির্ভুত কাজ করা।
- ঘোড়া রোগ- সাধ্যের অতিরিক্ত সাধ।
- ঘরপোড়া গরু – বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন লোক।
- চশমখোর- সম্পূর্ণ বেহায়া।
- চাঁদ-কপালে- ভাগ্যবান।
- চোখের পর্দা- চক্ষু লজ্জা।
- চোখের বালি- চক্ষুশূল।
- চড়ুই পাখির প্রাণ- ক্ষীণজীবী ব্যক্তি।
- চিনির পুতুল- শ্রমকাতুরে।
- চর্বিত চর্বণ- পুনরাবৃত্তি।
- চাচা আপন প্রাণ বাঁচা- স্বার্থপর।
- চিনির বলদ- ভারবাহী।
- দুনোপুঁটি- সামান্য লোক।
- চোখ কপালে তোলা- বিস্মিত হওয়া।
- চাঁদের হাট- ধনে জনে পরিপূর্ণ সংসার।
- চিচিং ফাক- গোপন রহস্য প্রকাশ।
- চোখে ডুলা দেওয়া- ঠকানো।
- ছাই চাপা আঁগুন- অপ্রকাশিত প্রতিভা।
- ছেলের হাতের মোয়া- সামান্য বস্তু।
- ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করা- সামান্য স্বার্থে দুর্নাম অর্জন।
- ছিঁচকাদুনে- অল্পেই কাঁদে এমন।
- ছিনিমিনি খেলা- নষ্ট করা।
- জলযোগ- হালকা খাবার।
- জল্গ্রহণ না করা- সম্পর্ক না রাখা।
- জলের দাগ- ক্ষণস্থায়ী।
- জামাই- আদর- প্রচুর আদর যত্ন।
- জিগির তোলা- কোন বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করা।
- জগা-খিচুরী- বিশৃঙ্খলা।
- জগদ্দল পাথর – গুরুভার।
- জিলাপির প্যাঁচ- কটূবুদ্ধি।
- জাহান্নামে যাওয়া- উচ্ছন্নে যাওয়া।
- জলাঞ্জলি দেওয়া- বিসর্জন দেওয়া।
- জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ- ছোট বড় সব কাজ।
- জলে কুমির ডাঙায় বাঘ- উভয় সংকট।
- ঝিকে মেরে বঊ কে শেখানো- একজনের মাধ্যমে আরেকজন কে শিক্ষা দেয়া।
- ঝোপ বুঝে কোপ মারা- সুযোগ মতো কাজ করা।
- টুপি পড়ানো- বোকা বানানো।
- ঠক বাছতে গাঁ উজার- পরিণামে শূন্য লাভ।
- ঠান্ডা লড়াই- গোপন বিরোধিতা।
- ঠোঁট কাটা- স্পষ্টভাষী।
- ঠুঁটো জগন্নাথ- অকর্মণ্য।
- ঠাঁট বজায় রাখা – অভাব চাপা রাখা।
- ডুবে ডুবে জল খাওয়া- গোপনে কাজ করা।
- ঢাকে কাঠি পড়া- সূচনা হওয়া।
- ঢেউ গনা- বাজে কাজে সময় নষ্ট।
- তক্কে তক্কে থাকা- সুযোগের সন্ধানে থাকা।
- তাল পাতার সেপাই- ক্ষীণজীবী।
- তাসের ঘর- ক্ষণস্থায়ী ঘর।
- তামার বিষ- অর্থের কুপ্রভাব।
- তেল-নুন-লকড়ি – মৌলিক প্রয়োজন।
- তীর্থের কাক- প্রতিক্ষারত।
- তালকানা- বেতাল হওয়া।
- থ হওয়া- স্তভিত হওয়া।
- থোড়াই কেয়ার করা- গ্রাহ্য না করা।
- দড়ি-কলসি- আত্মহত্যার উপায়।
- দহরম মহরম- অন্তরঙ্গতা।
- দুধের সাধ ঘোলে মিটানো- ভালর অভাব মন্দ দিয়ে পূরণ।
- দু নৌকায় পা- উভয় সংকট।
- দক্ষিণার জোরে- টাকা পয়সা দিয়ে।
- ধর্মের কল- সত্য।
- ধোপা নাপিত বন্ধ করা – একঘরে করা।
- ধড়ে প্রাণ আসা- বিপদ থেকে উদ্ধার।
- ধান ভান্তে শিবের গীত – অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ের অবতারনা।
- ধনুক- ভাঙ্গা পণ- সুকঠিন প্রতিজ্ঞা।
- ধর্ম পুত্র যুধিষ্ঠির- ধার্মিক।
- ধরি মাছ না ছুই পানি- কৌশলে কার্যোদ্ধার।
- নখদর্পণে- পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আয়ত্তে।
- নাচতে নেমে লজ্জা- বৃথা লজ্জা।
- নকড়া ছকড়া করা – হেলা ফেলা করা।
- নিজের চড়কায় তেল দেওয়া- নিজের কাজের মন দেওয়া।
- নিমরাজি – আংশিক রাজি।
- পই পই করে – বার বার স্মরণ করিয়ে দেওয়া।
- পান থেকে চুন খসা- সামন্য ত্রুটি হওয়া।
- পান্তা ভাতে ঘি- অপব্যবহার।
- পিঁপড়ের পেট টেপা- অত্যধিক হিসাব করে চলা।
- পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটা- অপ্রীতিকর আলোচনা।
- পঞ্চমুখ হওয়া – অতিরিক্ত কথা বলা।
- পটল তোলা- মারা যাওয়া।
- পালের গোদা – দলপতি।
- পগারপার- পালানো।
- ফুলের ঘায়ে মূর্ছা যাওয়া- সামান্য আঘাতেই কাতর।
- ফপর দালালি- অতিরিক্ত চালবাজি।
- বইয়ের পোকা- পড়ুয়া।
- বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খাওয়া- ক্ষমতা প্রদর্শন।
- বাঙালকে হাইকোর্ট দেখানো – সরল লোককে প্রতারণা।
- বাড়া ভাতে ছাই দেওয়া – সফল হওয়ার মুখে বাধা।
- বামন হয়ে চাঁদে হাত দেওয়া- অসম্ভব কিছু পাবার চেষ্টা।
- বামনের গরু- যে অল্প পারিশ্রমিকে বেশি কাজ করে।
- বারো মাসে তের পার্বণ- উৎসবের আধিক্য।
- বালির বাধ- ক্ষণস্থায়ী।
- বিড়াল-তপস্বী- ভন্ড লোক।
- বিনা মেঘে বজ্রপাত- অপ্রত্যাশিত বিপদ।
- বুদ্ধির ঢেঁকি- নির্বোধ লোক।
- বোঝার উপর শাকের আটি- অতিরিক্তের অতিরিক্ত।
- ব্যাঙের সর্দি- অসম্ভব ব্যাপার।
- বগল বাজানো- আনন্দ প্রকাশ করা।
- ব্জ্র আঁটুনি ফসকা গেরো – বাইরে আড়ম্বর ভেতরে শূন্যতা।
- বসন্তের কোকিল – সুদিনের বন্ধু।
- ভূতের বাপের শ্রাদ্ধ – অপচয়জনক ব্যাপার।
- ভূষন্ডির কাক- বিচক্ষণ ব্যক্তি।
- ভাদ্র মাসের তাল- প্রচন্ড কিল।
- ভিজে বিড়াল- কপটচারী।
- ভানুমতির খেল – অবিশ্বাস্য ব্যাপার।
- ভিটেয় ঘুঘু চড়ানো- সর্বস্বান্ত করা।
- ভরাডুবি- সর্বনাশ।
- ভূঁইফোড়- নতুন আগমন।
- ম-ম করা- সুগন্ধে ভরে যাওয়া।
- মশা মারতে কামান দাগা- সামান্য কাজে বিরাট আয়োজন।
- মহাভারত অশুদ্ধ- বড় রকমের অপরাধ।
- মাছের তেলে মাছ ভাজা- অন্যের মাধ্যমে নিজের কাজ সেরে নেয়া।
- মাছের মায়ের পুত্রশোক- লোক দেখানো শোক।
- মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়া- আকস্মিত বিপদ।
- মান্ধাতার আমল – অতি প্রাচীন কাল।
- মিছরির ছুরি- আপাতমধুর কিন্তু তীক্ষ্ণ ও মর্মভেদী।
- মেঘ না চাইতেই জল- আশাতীত ফল।
- মেঘে মেঘে বেলা হওয়া- বয়স বাড়া।
- মড়াকান্না- উচ্চকণ্ঠে শোক প্রকাশ।
- মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা- বিপদের উপর আরো বিপদ।
- যক্ষের ধন- কৃপণের ধন।
- যমের দোসর- নিষ্ঠূর ব্যক্তি।
- রক্তের অক্ষরে লেখা- সংগ্রামের কাহিনি।
- রগচটা- অল্পেই রাগ হয় যে।
- রাঙা শুক্রবার- কোন দিনই নয়।
- রাম রাজত্ব- শান্তিশৃঙ্খলাপূর্ণ রাজ্য।
- রুই-কাতলা- প্রতিপত্তিশালী লোকজন।
- রাঘব বোয়াল- সর্বগ্রাসী ব্যক্তি।
- রাবণের চিতা- চির অশান্তির জায়গা।
- লঘুপাপে গুরুদন্ড- সামান্য অপরাধে গুরুতর শাস্তি।
- লোটাকম্বল- সর্বস্ব।
- লেজে পা পড়া- স্বার্থহানি হওয়া।
- লেফাফা দুরস্ত- বাইরে পরিপাটি।
- শকুনি মামা- অনিষ্টকর আত্মীয়।
- শিনির দশা- দুঃসময়।
- শাঁখের করাত- উভয় সংকট।
- শাপে বর- অনিষ্টে ইষ্ট লাভ।
- শ্রীঘর- জেলখানা।
- শিকায় তোলা- স্থগিত।
- ষত্ব ণত্ব জ্ঞান- কান্ডজ্ঞান।
- সপ্তমে চড়া- প্রচন্ড উত্তেজনা।
- সবুরে মেওয়া- ধৈর্যে সুফল।
- সাক্ষিগোপাল- ব্যক্তিত্বহীন নিস্ক্রিয় দর্শক।
- সাত খুন মাফ- অত্যাধিক প্রশ্রয়।
- সোনায় সোহাগা- সুন্দর মিল।
- সের দরে- নাম্মাত্র মূল্যে/সস্তায়।
- হলুদের গুঁড়াে – সমস্ত ব্যাপারে উপস্থিত যে।
- হাটে হাঁড়ি ভাঙ্গা – গোপন কথা ফাঁস করে দেওয়া।
- হাড়ে বাতাস লাগা – স্বস্তি পাওয়া।
- হাতে আকাশ পাওয়া – অভাবিতভাবে কিছু লাভ।
- হচ্ছে হবে- দীর্ঘসূত্রিতা।
- হদিস পাওয়া- খোজ পাওয়া।
- হ য ব র ল- বিশৃঙ্খলা।
- হরি ঘোষের গোয়াল – বহু অপদার্থ লকের সমাবেশ।
- হরি লুট- অপচয়।
- হাঁটুর বয়স- নিতান্ত শিশু।
- হেস্তনেস্ত- মীমাংসা।
- হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলা- হেলায় সুযোগ নষ্ট করা।
- হাতে খড়ি – শিক্ষার সুচনা।
- হাপিত্যেশ – ব্যাকুল কামনা।
- হাত টান- চুরির অভ্যাস।
- হালে পানি পাওয়া – সুবিধা করতে পারা।
35th Preliminary question, 35th Written questions, 36th BCS preliminary question, 36th Bcs written exam questions, 37th BCS preliminary Question, 37th Bcs Written questions, 38th BCS Questions, 38th BCS Written Exam Question Bangla, 38th BCS Written Exam Question Bangladesh Affairs (Bangla & English Version both), 38th BCS Written Exam Question International Affairs (Bangla & English Version both), 38th BCS Written Exam Question Math (Bangla & English Version both), 38th BCS Written Exam Question Science (Bangla & English Version both), 39th BCS Exam, 39th BCS Preliminary Exam Question, 39th BCS written, 40th BCS Exam Questions, 40th BCS Preliminary Exam Question, 40th BCS written exam question,, 41st BCS Preliminary EXAM Question, 41st BCS Written Exam Questions, 41th BCS Exam, 42nd BCS Exam Question, 43rd BCS EXAM, 43rd BCS Exam Circular, 43rd BCS Preliminary Exam Question, 43rd Written BCS exam Question, 44th BCS exam question, 44th BCS Written Exam Question, 45th BCS Exam, Bangla Grammar, BCS Exam